করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য ১০০ কোটি টাকা চেয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে এবং শিগগিরই এ অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, গত ৫ মার্চ আমরা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠি পেয়েছি। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সুশীল কুমার পাল স্বাক্ষরিত ওই চিঠির বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। অর্থ বরাদ্দের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আশা করছি শিগগিরই বরাদ্দ দেয়া হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে বলা হয়,
স্বাস্থ্য বিভাগ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ও ‘কোভিড-১৯’-এর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা/উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা করে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ‘কোভিড-১৯’ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখতে হয়। এজন্য সিসিইউ, আইসিইউ, আইসোলেশন ওয়ার্ড চালু, সহায়ক স্বাস্থ্যসেবা (সাপোর্ট কেয়ার), করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য কিট এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। দেশের সব জেলা বা জেনারেল হাসপাতালসহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত হাসপাতালে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের জন্য চিকিৎসা সুবিধা স্থাপন/ সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবালয় অংশে সাধারণ থোক বরাদ্দ খাতে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রয়োজন।
"এ অবস্থায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও ‘কোভিড-১৯’-এ আক্রান্ত মানুষের চিকিৎসা সুবিধা স্থাপন বা সম্প্রসারণের জন্য অর্থ বিভাগের অপ্রত্যাশিক খাত হতে ১০০ কোটি বরাদ্দে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।'
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সুশীল কুমার পাল বলেন, এখনও বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।
তবে আশা করছি খুব শিগগিরই বরাদ্দ পাবো।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, গত ৫ মার্চ আমরা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠি পেয়েছি। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সুশীল কুমার পাল স্বাক্ষরিত ওই চিঠির বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। অর্থ বরাদ্দের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আশা করছি শিগগিরই বরাদ্দ দেয়া হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওই চিঠিতে বলা হয়,
স্বাস্থ্য বিভাগ করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ও ‘কোভিড-১৯’-এর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা/উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা করে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ‘কোভিড-১৯’ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখতে হয়। এজন্য সিসিইউ, আইসিইউ, আইসোলেশন ওয়ার্ড চালু, সহায়ক স্বাস্থ্যসেবা (সাপোর্ট কেয়ার), করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য কিট এবং বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ক্রয়ের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। দেশের সব জেলা বা জেনারেল হাসপাতালসহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত হাসপাতালে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের জন্য চিকিৎসা সুবিধা স্থাপন/ সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবালয় অংশে সাধারণ থোক বরাদ্দ খাতে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রয়োজন।
"এ অবস্থায় করোনাভাইরাস প্রতিরোধ ও ‘কোভিড-১৯’-এ আক্রান্ত মানুষের চিকিৎসা সুবিধা স্থাপন বা সম্প্রসারণের জন্য অর্থ বিভাগের অপ্রত্যাশিক খাত হতে ১০০ কোটি বরাদ্দে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।'
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সুশীল কুমার পাল বলেন, এখনও বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।
তবে আশা করছি খুব শিগগিরই বরাদ্দ পাবো।